স্টাফ রির্পোটার:
গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বিগত সরকারের পতনের পর মুক্তি পায় দেশের মানুষ। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষেই গত ৮ আগস্ট গঠিত হয় অন্তর্র্বতীকালীন সরকার। সরকার পরিবর্তনের পর অনেক কিছুই পরিবর্তন চলে আসে। জনগণের প্রত্যাশাও বেড়ে যায়। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে দাবি জানানো হচ্ছে প্রায় প্রতিদিনই।
বর্তমানে অন্তবর্তী সরকারের যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার শেষে সুষ্ঠু আগামী জামালপুর পৌরসভা নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে যাচ্ছেন সাংগঠনিক সম্পাদক- জাসাস জামালপুর জেলা শাখা ও সাবেক সহ মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- জাতীয় নির্বাহী কমিটি জাসাস এর নিবেদিত কর্মী, দলমত নির্বিশেষে সকলের ভালোবাসার মানুষ মোঃ আক্তারুজ্জামান। তার সফলতার মূল কারণ জনগণকে ভালোবাসা এবং বড়দের শ্রদ্ধা করা, ছোটদের স্নেহের পরশে বুকে আগলে নেওয়া। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিএনপির জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির আস্থাভাজন কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন মো. আক্তারুজামান। ছাত্রজীবন থেকেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন তিনি। ছাত্রদল, যুবদলসহ বিএনপির প্রতিটি প্রোগ্রামে ছিলেন সবার সামনে, পদ নিয়ে কখনো মাথা ব্যথা ছিল না। সবসময় ভাবতেন পদের চেয়ে দল বড়। আক্তারুজ্জামান সবসময় বাস্তবকে বিশ্বাস করতেন। বর্তমানেও দেখা যায় তিনি যা বলেন, তাই করেন। এজন্য আম জনতা গরিব-বৃদ্ধ সবাই তাকে ভালোবাসে।
জানা যায়, শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জামালপুর জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রতিটি কর্মসূচিতে তিনি অংশগ্রহণ করেছেন এবং ছাত্রদের সাথে আন্দোলনে ছিলেন।
২ নং ওয়ার্ড কম্পপুর গ্রামের সাধারণ জনগণ জানান, করোনা ভাইরাসের সময় যেখানে মা, বাবা থেকে সন্তান পৃথক হয়ে যায় সেখানে তখন এই কাউন্সিলর প্রার্থী আক্তারুজ্জামান জনগণের সেবক হয়ে কাজ করেছেন এবং গরিব- অসহায় পরিবারকে সহযোগিতা করেছেন। এছাড়াও জনগণের আস্থা আর ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে সবাই দেখছে তাকে। কর্মহীন হয়ে পড়া শত শত হতদরিদ্র পরিবারকে খাদ্য সামগ্রীও পৌছে দিয়েছেন তিনি। ছোট-বড় সবার সাথে চলছেন সাধারণভাবে। যেখানেই অসহায় মানুষ সেখানেই ছুটে যান তিনি, দেখেন না কে কোন দলের- সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন সাথে সাথে। সবাই দলমত নির্বিশেষে ভালোবেসে যাচ্ছেন তাকে। মোঃ আক্তারুজ্জামান রাজনীতিতে এসেছেন গণমানুষের পাশে থাকতে, তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হতে।
তিনি বলেন, জামালপুর পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের সকলস্তরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার উদ্দেশ্য, আমার একমাত্র চিন্তা।’ পরিশেষে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে আমাকে ভালোবেসে এবং ২নং ওয়ার্ড এর উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে জনগণ আমাকে নির্বাচিত করবে ইনশাআল্লাহ। তিনি আরও বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে ভোট হলে আমি অবশ্যই নির্বাচিত হবো।’ এ সময় তিনি সকলের কাছে দোয়া চান।
জামালপুর ট্রিবিউন/ শাকিল আহমেদ
1 মন্তব্যসমূহ
শুভকামনা
উত্তরমুছুন